অস্ট্রেলিয়া দল ঘোষণা ততক্ষণে হয়ে গেছে। প্রতিপক্ষের স্কোয়াড জেনেই আজ অনুশীলনে নেমেছিলেন মুশফিক-সাকিবরা। তারুণ্য-নির্ভর অস্ট্রেলিয়া দল নিয়ে অনেক কথা তো হচ্ছেই, তবে নিজেদের সামর্থ্যের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে নতুন স্বপ্ন দেখছেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর এটাই সেরা সুযোগ মনে করছেন মুশফিকুর রহিম।
অনুশীলন শেষে আজ সাংবাদিকদের সামনে নিজের স্বপ্নটা লুকোলেন না। বললেন, ‘অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর এর চেয়ে বড় সুযোগ আর হয় না। দুটি টেস্টেই শতভাগের বেশিই দেওয়ার চেষ্টা করব আমরা।’
অস্ট্রেলিয়ার দলটা অনভিজ্ঞ বলেই কি মুশফিকের এমন আত্মবিশ্বাস? অধিনায়ক অবশ্য তা মনে করেন না। বরং সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স এমন প্রত্যয়ী করছে মুশফিককে, ‘তরুণ দল এলেই হারানো যাবে, তা নয়। ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা খেলোয়াড়ই এসেছিল। তার পরও তারা হেরেছে। আসল কথা হলো, আমরা ভালো ক্রিকেট খেলেছিলাম এবং ধারাবাহিক ছিলাম।’
যতই তরুণ দল হোক, ইতিহাস-ঐতিহ্য, র্যাঙ্কিং, দুই দলের মুখোমুখি পরিসংখ্যান কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার দিকেই হেলে। তবে আবেগ থেকে নয়, বাংলাদেশ জয়ের স্বপ্ন দেখছে যুক্তি থেকেই। মুশফিক মনে করিয়ে দিলেন ২০০৬ সালের সেই ফতুল্লা স্মৃতি। নয় বছর আগে মহাশক্তিশালী রিকি পন্টিংয়ের দলকে প্রায় হারিয়েই দিয়েছিল বাংলাদেশ।
ওয়ানডেতে দারুণ খেললেও টেস্টে বাংলাদেশ এখনো ধারাবাহিক নয়। তবে রঙিন পোশাকের ঝলমলে আত্মবিশ্বাসের ছোঁয়াচ তো লাগেই। অধিনায়ক বললেন, ‘২০০৬-এ ওদের যে দল ছিল, তা সর্বকালের সেরা দলের একটা। তখন তাদের হারানোর কথা চিন্তাও করতাম না। অনেকে তো বলেছিলেন, আমরা চার দিনও খেলতে পারব না। সেই দলের বিপক্ষে এত কাছে গিয়ে হারলে এই দলকে হারাতে পারব না কেন? যদি পাঁচ দিন খেলতে পারি, জয় অসম্ভব নয়। আশা করি, ওয়ানডের মতো টেস্টেও ভালো খেলতে পারব। দলটা যে জায়গায় এসেছে, একটু বেশি আশা করাই যায়।’
অস্ট্রেলিয়ার মতো দলকে প্রত্যয় নিয়ে ‘হারানো সম্ভব’ বলে ঘোষণা করাও তো ক্রিকেটে বাংলাদেশের আরেক দিন বদলের সূচক!
অস্ট্রেলিয়ার দলটা অনভিজ্ঞ বলেই কি মুশফিকের এমন আত্মবিশ্বাস? অধিনায়ক অবশ্য তা মনে করেন না। বরং সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স এমন প্রত্যয়ী করছে মুশফিককে, ‘তরুণ দল এলেই হারানো যাবে, তা নয়। ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা খেলোয়াড়ই এসেছিল। তার পরও তারা হেরেছে। আসল কথা হলো, আমরা ভালো ক্রিকেট খেলেছিলাম এবং ধারাবাহিক ছিলাম।’
যতই তরুণ দল হোক, ইতিহাস-ঐতিহ্য, র্যাঙ্কিং, দুই দলের মুখোমুখি পরিসংখ্যান কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার দিকেই হেলে। তবে আবেগ থেকে নয়, বাংলাদেশ জয়ের স্বপ্ন দেখছে যুক্তি থেকেই। মুশফিক মনে করিয়ে দিলেন ২০০৬ সালের সেই ফতুল্লা স্মৃতি। নয় বছর আগে মহাশক্তিশালী রিকি পন্টিংয়ের দলকে প্রায় হারিয়েই দিয়েছিল বাংলাদেশ।
ওয়ানডেতে দারুণ খেললেও টেস্টে বাংলাদেশ এখনো ধারাবাহিক নয়। তবে রঙিন পোশাকের ঝলমলে আত্মবিশ্বাসের ছোঁয়াচ তো লাগেই। অধিনায়ক বললেন, ‘২০০৬-এ ওদের যে দল ছিল, তা সর্বকালের সেরা দলের একটা। তখন তাদের হারানোর কথা চিন্তাও করতাম না। অনেকে তো বলেছিলেন, আমরা চার দিনও খেলতে পারব না। সেই দলের বিপক্ষে এত কাছে গিয়ে হারলে এই দলকে হারাতে পারব না কেন? যদি পাঁচ দিন খেলতে পারি, জয় অসম্ভব নয়। আশা করি, ওয়ানডের মতো টেস্টেও ভালো খেলতে পারব। দলটা যে জায়গায় এসেছে, একটু বেশি আশা করাই যায়।’
অস্ট্রেলিয়ার মতো দলকে প্রত্যয় নিয়ে ‘হারানো সম্ভব’ বলে ঘোষণা করাও তো ক্রিকেটে বাংলাদেশের আরেক দিন বদলের সূচক!